বর্ষাবর্ণনম্ পদ্যাংশটি একাদশ শ্রেণীর SEMESTER – 1 পাঠ্য হিসেবে নির্দিষ্ট। বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ টি দেবনাগরী ও বাংলা হরফে নিচে দেওয়া হল। বাংলায় সহজ ও সাবলীল কথায় শিক্ষার্থীদের উপযোগী করে অনুবাদ করা হল। বর্ষাবর্ণনম্ MCQ প্রশ্নোত্তর কন্ঠস্থ করতে হবে। পাঁচটি বহুবিকল্প (MCQ) ভিত্তিক প্রশ্ন থাকবে ( 1 X 5 = 5 )।
ভারতের দুটি প্রধান মহাকাব্যের মধ্যে রামায়ণ অন্যতম। আদিকবি বাল্মীকির আদিকাব্য রামায়ণ মহাকাব্যটি ভারতবাসীর অতি আদরের সম্পদ এবং পরম শ্রদ্ধার বস্তু। বাল্মীকি আমাদের কবিগুরু, আর তাঁর রামায়ণ “কবিপ্রথমপদ্ধতিঃ” অর্থাৎ ‘আদিকাব্য’ বলে ঘোষিত। রামায়ণ একাধারে ধর্মশাস্ত্র এবং মহাকাব্য। বিষ্ণু পুরাণে বলা হয়েছে যে বাল্মীকি ভৃগুর বংশধর এবং বৈবস্বত মন্বন্তরে তিনিই চতুর্বিংশ ব্যাস। অধ্যাত্মরামায়ণে বাল্মীকি নিজের অতীত জীবনেতিহাস নিজেই বলেছেন। বাল্মীকির পিতার নাম ছিল মহর্ষি চ্যবন এবং মাতা ছিলেন সুকন্যা, তিনি ছিলেন শূদ্রাজতীয়া নারী। কথিত আছে, কবি প্রথম জীবনে দস্যুবৃত্তি করতেন। সে সময় তাঁর নাম ছিল রত্নাকর। পরে দস্যু জীবনের পরম সত্য উপলব্ধি করে ‘রাম নাম’ সাধনা করে ব্রহ্মার বরে কবিত্ব শক্তি লাভ করেন। সাধনার সময় তাঁর শরীর বল্মীকের স্তুপে ঢাকা পড়ে গিয়েছিল বলে তিনি বাল্মীকি নামে পরিচিত হন। তমসা নদীর তীরে এক ব্যাধের শরাঘাতে নিহত ক্রৌঞ্চের বিরহে ক্রৌঞ্চবধূর করুণ ক্রন্দন ঋষি বাল্মীকির হৃদয়কে বিদীর্ণ করে কন্ঠ থেকে বেরিয়ে এল তীব্র অভিশাপবাণী—
মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতীঃ সমাঃ।
যৎ ক্রৌঞ্চমিথুনাদেকমবধীঃ কামমোহিতম্ ।।
ঋষি কবির গভীর শোক পরিণত হল শ্লোকে। “কিমিদং ব্যাহৃতং ময়া ?” নিজের উচ্চারণে নিজেই বিস্ময়ে অভিভূত হন। ঋষি বাল্মীকির এই ছন্দোবদ্ধ শ্লোক আকাশে বাতাসে ধ্বনিত হল। সেই ক্ষণে স্বর্গ থেকে নেমে এলেন ব্রহ্মা ও নারদ। ব্রহ্মার নির্দেশে ও নারদের উপদেশে অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত হল “রামায়ণ” মহাকাব্য। ব্রহ্মা বাল্মীককে বলেছিলেন, ‘পৃথিবীতে যতদিন পর্যন্ত পর্বত ও নদী বর্তমান থাকবে; ততদিন রামায়ণ কথা জনগণের মধ্যে প্রচারিত থাকবে’—
“যাবৎ স্থাস্যন্তি গিরয়ঃ সরিতশ্চ মহীতলে।
তাবদ্ রামায়ণী কথা লোকেষু প্রচরিষ্যতি।।”
রামায়ণ সাতটি কাণ্ডে বিভক্ত। বালকাণ্ড বা আদিকাণ্ড, অযোধ্যাকাণ্ড, অরণ্যকাণ্ড, কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড, সুন্দরকাণ্ড, যুদ্ধকাণ্ড ও উত্তরকাণ্ড। এই সাতকাণ্ডের মধ্যে কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ডের আঠাশতম সর্গে 66 শ্লোকে বর্ণিত আছে বর্ষা ঋতুর মনোমুগ্ধকর বর্ণনা। তার মধ্যে 10 টি শ্লোকচয়নে রূপায়িত হয়েছে ‘বর্ষাবর্ণনম্’ শীর্ষক এই সংকলনটি।
সীতার অন্বেষণে রাম ও লক্ষ্মণ ঋষ্যমুক পর্বতে সুগ্রীবের সঙ্গে মিত্রতাপাশে আবদ্ধ হন এবং মিত্র সুগ্রীবের অনুরোধে তাঁর অগ্রজ ভাই কিষ্কিন্ধ্যারাজ বালীকে হত্যা করেন। সুগ্রীবকে ঐ রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রতিদানে সুগ্রীব রামচন্দ্রকে সীতা অন্বেষণে সাহায্য করেন। তারা সীতা অন্বেষণে মাল্যবান পর্বতে অবস্থান করেন। কিছুদিন অন্বেষণ করার পর প্রকৃতির বুকে বর্ষার আগমন হয়। বর্ষাকাল যুদ্ধযাত্রার অনুকূল নয়। তাই রামচন্দ্র মাল্যবান পর্বতে আশ্রয় নিলেন। এখানে অবস্থানকালে প্রত্যক্ষ করলেন বর্ষাকালে প্রকৃতির অপরূপ লাবণ্য। তা তিনি ভাই লক্ষ্মণকে প্রত্যক্ষ করতে বলেন। বর্ষার বারিধারা সঞ্জীবিত অনিন্দ্যসুন্দর বনাঞ্চল ও প্রাণীকুলের উৎফুল্লতা পরিদর্শন করে বিরহী রামচন্দ্র ভ্রাতা লক্ষ্মণকে বর্ষার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একের পর এক বর্ণনা করতে থাকেন। ভাই লক্ষ্মণের উদ্দেশ্যে রামচন্দ্রের বর্ষা ঋতুর যে মনোমুগ্ধকর বর্ণনা তাই ‘বর্ষাবর্ণনম্’ শীর্ষক এই পাঠ্যাংশ।
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশটি বিষয়ে একনজরে কয়েকটি তথ্য।
পাঠ্যাংশের নাম | বর্ষাবর্ণনম্ |
রচনা | আদিকবি বাল্মীকি |
উৎস গ্রন্থ | রামায়ণ |
কাণ্ড | কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড |
সর্গ | আঠাশতম |
ছন্দ | অনুষ্টুপ |
বর্ষাবর্ণনম্ (দেবনাগরী ও বাংলা হরফ এবং অনুবাদ)
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশটির শ্লোকগুলি দেবনাগরী ও বাংলা হরফে দেওয়া হল। সাথে সাথে বাংলা ভাষায় শ্লোকগুলির অনুবাদ করা হয়েছে।
अयं स कालः संप्राप्तः समयोऽद्य जलागमः ।
संपश्य त्वं नभो मेधैः संवृतं गिरिसंनिभैः ।। १ ।।
অয়ং স কালঃ সম্প্রাপ্তঃ সময়োহদ্য জলাগমঃ।
সংপশ্য ত্বং নভো মেঘৈঃ সংবৃতং গিরিসন্নিভৈঃ ।। 1 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- অয়ম্ সঃ কালঃ সম্প্রাপ্তঃ, অদ্য জলাগমঃ সময়ঃ। ত্বম্ গিরিসন্নিভৈঃ মেঘৈঃ সংবৃতম্ নভঃ সংপশ্য।
বাংলা অনুবাদ:- এই সেই সময় উপস্থিত, আজ বৃষ্টি আসার সময়। তুমি পর্বতের মতো মেঘে ঢাকা আকাশ দেখ।
मेघोदरविनिर्मुक्ताः कर्पूरदलशीतलाः ।
शक्यमञ्जलिभिः पातुं वाताः केतकगन्धिनः ॥ २ ॥
মেঘোদরবিনির্মুক্তাঃ কপূরদলশীতলাঃ।
শক্যমঞ্জলিভিঃ পাতুং বাতাঃ কেতকগন্ধিনঃ ।। 2 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- মেঘোদর বিনির্মুক্তাঃ কপূরদল শীতলাঃ কেতকগন্ধিনঃ বাতাঃ অঞ্জলিভিঃ পাতুম্ শক্যম্।
বাংলা অনুবাদ:- মেঘের উদর অর্থাৎ ভিতর থেকে বেরিয়ে আসা, কর্পূর দলের মতো শীতল, কেয়াফুলের গন্ধযুক্ত বায়ু অঞ্জলি ভরে পান করার যোগ্য।
क्वचित् प्रकाशं क्वचिदप्रकाशं
नभः प्रकीर्णाम्बुधरं विभाति।
क्वचित् क्वचित् पर्वतसंनिरुद्धं
रूपं यथा शान्तमहार्णवस्य ।। ३ ।।
ক্বচিৎ প্রকাশং ক্বচিদপ্রকাশং
নভঃ প্রকীর্ণাম্বুধরং বিভাতি।
ক্বচিৎ ক্বচিৎ পর্বতসংনিরুদ্ধং
রূপং যথা শান্তমহার্ণবস্য ।। 3 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- ক্বচিৎ প্রকাশম্ ক্বচিৎ অপ্রকাশম্ প্রকীর্ণাম্বুধরম্ নভঃ ক্বচিৎ ক্বচিৎ পর্বতসংনিরুদ্ধম্ শান্তমহার্ণবস্য রূপম্ যথা বিভাতি।
বাংলা অনুবাদ:- কোথাও প্রকাশিত, কোথাও অপ্রকাশিত, বিক্ষিপ্ত মেঘময় আকাশ, কোথাও কোথাও পর্বত দ্বারা অবরুদ্ধ শান্ত মহাসমুদ্রের রূপের ন্যায় শোভা পাচ্ছে ।
विद्युत्पताकाः सवलाकमालाः
शैलेन्द्रकूटाकृतिसंनिकाशाः ।
गर्जन्ति मेघाः समुदीर्णनादा
मत्ता गजेन्द्रा इव संयुगस्थाः ॥ ४ ॥
বিদ্যুৎপতাকাঃ সবলাকমালাঃ
শৈলেন্দ্রকূটাকৃতিসন্নিকাশাঃ।
গর্জন্তি মেঘাঃ সমুদীর্ণনাদা
মত্তা গজেন্দ্রা ইব সংযুগস্থাঃ ।। 4 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- বিদ্যুৎ পতাকাঃ সবলাকমালাঃ শৈলেন্দ্র কূটাকৃতি সন্নিকাশাঃ মেঘাঃ সংযুগস্থাঃ সমুদীর্ণনাদাঃ মত্তাঃ গজেন্দ্রাঃ ইব গর্জন্তি।
বাংলা অনুবাদ:- বিদ্যুৎপতাকাযুক্ত, বলাকামালাযুক্ত, হিমালয়ের চূড়ার মতো আকৃতি বিশিষ্ট, অতি গম্ভীর শব্দকারী মেঘেরা যুদ্ধক্ষেত্রস্থিত মত্ত শ্রেষ্ঠ গজগণের মতো গর্জন করছে ।
वर्षोदकाप्यायितशाद्वलानि
प्रवृत्तनृत्योत्सवबर्हिणानि।
वनानि निर्वृष्टबलाहकानि
पश्यापराह्नेष्वधिकं विभान्ति ॥ ५ ॥
বর্ষোদকাপ্যায়িত-শাদ্বলানি
প্রবৃত্তনৃত্যোৎসব বর্হিণানি।
বনানি নির্বৃষ্টবলাহকানি
পশ্যাপরাহ্ণেষ্বধিকং বিভান্তি ।। 5 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- পশ্য, নির্বৃষ্টবলাহকানি বর্ষোদকাপ্যায়িত-শাদ্বলানি প্রবৃত্তনৃত্যোৎসব বর্হিণানি বনানি অপরাহ্ণেষু অধিকং বিভান্তি।
বাংলা অনুবাদ:- দেখ, বর্ষার জলে পরিপুষ্ট নবতৃণযুক্ত, নৃত্যোৎসবে প্রবৃত্ত ময়ূরযুক্ত, নিঃশেষে বর্ষণশীল মেঘযুক্ত বনগুলি অপরাহ্ণে বেশি করে শোভা পাচ্ছে ।
समुद्वहन्तः सलिलातिभारं
वलाकिनो वारिधरा नदन्तः ।
महत्सु शृङ्गेषु महीधराणां
विश्रम्य विश्रम्य पुनः प्रयान्ति ॥ ६ ॥
সমুদ্বহন্তঃ সলিলাতিভারং
বলাকিনো বারিধরা নদন্তঃ।
মহত্সু শৃঙ্গেযু মহীধরাণাং
বিশ্রম্য বিশ্রম্য পুনঃ প্রযান্তি ।। 6 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- বলাকিনঃ নদন্তঃ বারিধরাঃ সলিলাতিভারং সমুদ্বহন্তঃ মহীধরাণাং মহত্সু শৃঙ্গেযু বিশ্রম্য বিশ্রম্য পুনঃ প্রযান্তি ।
বাংলা অনুবাদ:- বলাকাযুক্ত গর্জনকারী মেঘগুলি জলের অতিশয় ভার বহন করতে করতে পর্বতগুলির বড় বড় শিখরসমূহে বারবার বিশ্রাম করে পুনরায় গমন করছে।
वहन्ति वर्षन्ति नदन्ति भान्ति
ध्यायन्ति नृत्यन्ति समाश्वसन्ति।
नद्यो घना मत्तगजा वनान्ताः
प्रियाविहीनाः शिखिनः प्लवङ्गाः ॥ ७ ॥
বহন্তি বর্ষন্তি নদন্তি ভান্তি
ধ্যায়ন্তি নৃত্যন্তি সমাশ্বসন্তি।
নদ্যো ঘনা মত্তগজা বনান্তাঃ
প্রিয়াবিহীনাঃ শিখিনঃ প্লবঙ্গাঃ ।। 7 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- নদ্যঃ বহন্তি, ঘনাঃ বর্ষন্তি, মত্তগজাঃ নদন্তি, বনান্তাঃ ভান্তি, প্রিয়াবিহীনাঃ ধ্যায়ন্তি, শিখিনঃ নৃত্যন্তি, প্লবঙ্গাঃ সমাশ্বসন্তি।
বাংলা অনুবাদ:- নদীগুলি বয়ে চলেছে, মেঘগুলি বারিবর্ষণ করছে, মত্ত হাতিগুলি গর্জন করছে, বনের প্রান্তভাগ শোভা পাচ্ছে, প্রিয়াবিহীন লোকেরা চিন্তা করছে, ময়ূরগণ নাচছে, ভেকেরা(ব্যাঙেরা) আশ্বস্তবোধ করছে ।
तडित्पताकाभिरलंकृताना-
मुदीर्णगम्भीरमहारवाणाम्।
विभान्ति रूपाणि बलाहकानां
रणोत्सुकानामिव वारणानाम् ॥ ८ ॥
তড়িৎপতাকাভিরলংকৃতানা-
মুদীর্ণগম্ভীরমহারবাণাম্।
বিভান্তি রূপাণি বলাহকানাং
রণোৎসুকানামিব বারণানাম্ ।। 8 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- তড়িৎপতাকাভিঃ অলংকৃতানাম্ উদীর্ণ গম্ভীর মহারবাণাম্ বলাহকানাম্ রূপাণি রণোৎসুকানাম্ বারণানাম্ ইব বিভান্তি।
বাংলা অনুবাদ:- বিদ্যুৎরূপ পতাকাগুলিতে শোভিত প্রচণ্ড গম্ভীর গর্জনকারী মেঘেদের আকৃতিসমূহ যুদ্ধে উৎসুক হাতিগুলির মতো শোভা পাচ্ছে ।
क्वचित् प्रगीता इव षट्पदौधैः
क्वचित् प्रनृत्ता इव नीलकण्ठैः ।
क्वचित् प्रमत्ता इव वारणेन्द्रे-
र्विभान्त्यनेकाश्रयिणो वनान्ताः ॥ ९ ॥
ক্বচিৎ প্রগীতা ইব ষট্পদৌঘৈঃ
ক্বচিৎ প্রনৃত্তা ইব নীলকণ্ঠৈঃ।
ক্বচিৎ প্রমত্তা ইব বারণেন্দ্রৈ
র্বিভান্ত্যনেকাশ্রয়িণো বনান্তাঃ।। 9 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- বনান্তাঃ ক্বচিৎ ষট্পদৌঘৈঃ প্রগীতা ইব ক্বচিৎ নীলকণ্ঠৈঃ প্রনৃত্তাঃ ইব ক্বচিৎ বারণেন্দ্রৈঃ প্রমত্তাঃ ইব অনেকাশ্রয়িণঃ বিভান্তি ।
বাংলা অনুবাদ:- বনের প্রান্তভাগগুলি কোথাও যেন ভ্রমরকুলের দ্বারা গীতমুখর, কোথাও যেন ময়ূরগণে নৃত্যযুক্ত, কোথাও যেন শ্রেষ্ঠ হস্তিকুলে মদমত্ত হয়ে অনেক ভাবের আশ্রয়ে শোভা পাচ্ছে।
षट्पादतन्त्री-मधुराभिधानं
प्लवङ्गमोदीरित-कण्ठतालम् ।
आविष्कृतं मेघमृदङ्गनादै-
र्वनेषु सङ्गीतमिव प्रवृत्तम् ॥ १० ॥
ষট্পাদতন্ত্রী-মধুরাভিধানং
প্লবঙ্গমোদীরিতকণ্ঠতালম্।
আবিষ্কৃতং মেঘমৃদঙ্গনাদৈ
র্বনেষু সঙ্গীতমিব প্রবৃত্তম্ ।। 10 ।।
সন্ধিহীন গদ্যপাঠ:- ষট্পাদতন্ত্রী-মধুরাভিধানম্ প্লবঙ্গম উদীরিত কণ্ঠতালম্ মেঘমৃদঙ্গনাদৈঃ আবিষ্কৃতম্ বনেষু সঙ্গীতম্ ইব প্রবৃত্তম্।
বাংলা অনুবাদ:- ভ্রমর গুঞ্জনরূপ বীণার মধুর ধ্বনি, ভেকেদের উচ্চারিত ধ্বনিরূপ কণ্ঠতাল, মেঘরূপ মৃদঙ্গের শব্দে প্রকটিত যেন সঙ্গীতের আসর বসেছে।
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ থেকে জিজ্ঞাস্য
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ ।
1) বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশটি কার লেখা।
2) বর্ষাবর্ণনম্ গল্পের উৎস গ্রন্থের নাম কী ?
3) রামায়ণের কোন্ কাণ্ড থেকে বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশটি নেওয়া ?
ধন্যবাদ
বর্ষাবর্ণনম্ পাঠ্যাংশ তথা আমাদের www.sanskritruprekha.com সাইট Visit করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সংস্কৃতের আরো অনেক তথ্য পাওয়ার জন্য Home Page আসুন। Home Page পৌঁছানোর জন্য CLICK HERE👈
আমদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে CLICK HERE👈