হাসবিদ্যকথা পাঠ্যাংশ টি দ্বাদশ শ্রেণীর SEMESTER – 4 পাঠ্য হিসেবে নির্দিষ্ট। হাসবিদ্যকথা গদ্যাংশটি দেবনাগরী ও বাংলা হরফে নিচে দেওয়া হল। প্রতিটি অনুচ্ছেদ পৃথক পৃথক করে বাংলায় সহজ ও সাবলীল কথায় অনুবাদ করা হয়েছে। এখান থেকে SAQ ধরণের প্রশ্ন আসবে। গদ্য, পদ্য ও নাটক মিলিয়ে পূর্ণমান 20 (2 X 3 + 2 X 2 + 5 X 2)।
‘হাসবিদ্যকথা’ গল্পটি হাস্যপরিহাসের এক অনবদ্য নিদর্শন। পদাবলি সাহিত্যের রূপকার ‘মৈথিল কোকিল’ বা ‘অভিনব জয়দেব’ বিদ্যাপতি দেশ ও কালের সীমাকে অতিক্রম করে জনসাধারণের চিত্তকে ভাবাবেগে আপ্লুত করে এক অনন্য স্থানের অধিকারী হয়েছেন।
১৪১০ খ্রীষ্টাকে শিবসিংহের রাজত্বকালে কবি বিদ্যাপতি অবহট্ট ভাষায় ঐতিহাসিক কাব্য ‘কীর্তিপতাকা’ গ্রন্থের পাশাপাশি সংস্কৃত ভাষায় ‘পুরুষপরীক্ষা’ নামক গল্পগ্রন্থ রচনা করেন। এই গল্পগ্রন্থটি পণ্ডিত হরপ্রসাদ রায় ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ থেকে ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গানুবাদ করে প্রকাশ করেন এবং লণ্ডন থেকেও পুরুষপরীক্ষার সংস্করণ মুদ্রিত হয়। ‘হাসবিদ্যকথা” গল্পটি ‘পুরুষপরীক্ষা’ নামক কথামালা গ্রন্থের তৃতীয় পরিচ্ছেদের ৩৯ সংখ্যক কথা।
‘হাসবিদ্যকথা’র রাজা দুষ্টের দমনে চোরের শাস্তি বিধান করেন সত্য। কিন্তু চোরের চতুরতায় যখন রাজা ও রাজকর্মচারীদের নিজেদের চুরির কথা প্রকাশ পায়, তখন চোরের হাস্যরসবিদ্যার যোগ্যতায় রাজা তাকে দণ্ড থেকে মুক্তি দেন এবং রাজসভায় অবস্থানের সুযোগ দিয়ে তার সেই গুণবত্তার সমাদরই করেন। ‘হাসবিদ্যকথা’র উপাদেয় গল্পটিতে রাজার সেই আচরণে দরদী কবির গুণগ্রাহী ও সহানুভূতিশীল হৃদয়ের পরিচয় প্রকাশ পায়।
হাসবিদ্যকথা
হাসবিদ্যকথা পাঠ্যাংশ টি বিষয়ে একনজরে কয়েকটি তথ্য।
পাঠ্যাংশের নাম | হাসবিদ্যকথা |
রচনা | কবি বিদ্যাপতি |
উৎস গ্রন্থ | পুরুষপরীক্ষা |
হাসবিদ্যকথা পাঠ্যাংশ (দেবনাগরী ও বাংলা হরফে এবং অনুবাদ)
হাসবিদ্যকথা পাঠ্যাংশ টি দেবনাগরী ও বাংলা হরফে দেওয়া হয়েছে । সঙ্গে প্রতিটি অনুচ্ছেদ পৃথক পৃথক করে বাংলায় সহজ ও সাবলীল কথায় অনুবাদ করা হয়েছে ।
দেবনাগরী হরফে:– बभूव काञ्ची नाम राजधानी । तस्यां सुप्रतापो नाम राजा । तत्रैकदा कस्यापि धनिकस्य धनं चोरयन्तश्चत्वारश्चौराः सन्धिद्वारि प्रशास्तृपुरुषैः प्राप्ताः शृङ्खलेन बद्ध्वा राज्ञे निवेदिताश्च । राजा च घातकपुरुषानादिदेश ‘रे घातकपुरुषाः ! चतुरोऽपि चौरानेतान् नगराद् बहिर्नीत्वा शूलमारोप्य मारयत।’
বাংলা হরফে:– বভূব কাঞ্চী নাম রাজধানী। তস্যাং সুপ্রতাপো নাম রাজা। তত্রৈকদা কস্যাপি ধনিকস্য ধনং চোরয়ন্তশ্চত্বারশ্চৌরাঃ সন্ধিদ্বারি প্রশাস্তৃপুরুষৈঃ প্রাপ্তাঃ শৃঙ্খলেন বদ্ধ্বা রাজ্ঞে নিবেদিতাশ্চ। রাজা চ ঘাতকপুরুষানাদিদেশ ‘রেঘাতকপুরুষাঃ ! চতুরোহপি চৌরানেতান্ নগরাদ্ বহির্নীত্বা শূলমারোপ্য মারয়ত।’
বাংলা অনুবাদ:– কাঞ্চী নামে এক রাজধানী ছিল। তার রাজা ছিলেন সুপ্রতাপ। সেখানে একদিন কোনো এক ধনীর বাড়িতে চুরি করার সময় সিঁধের মুখে চারজন চোরকে রাজার রক্ষিপুরুষেরা ধরে শিকল দিয়ে বেঁধে রাজার কাছে নিয়ে গেল। রাজা ঘাতকপুরুষদের আদেশ দিলেন – ‘ওরে ঘাতকপুরুষদের দল, এই চারজন চোরকে নগরের বাইরে নিয়ে গিয়ে শূলে চড়িয়ে মেরে ফেল।’
দেবনাগরী হরফে:– ततो राजाज्ञया घातकपुरुषैस्त्रयश्चौराः शूलमारोप्य हताः । चतुर्थेन चिन्तितं यत् –
‘प्रत्यासन्नेऽपि मरणे रक्षोपायो विधीयते ।
उपाये सफले रक्षा निष्फले नाधिकं मृतेः ।।’
अपि च—
‘व्याधिना पीड्यमानोऽपि मार्यमाणोऽपि भूभुजा ।
प्रत्यायाति यमद्वारात् प्रतीकारपरो नरः ।।’
বাংলা হরফে:– ততো রাজজ্ঞয়া ঘাতকপুরুষৈস্ত্রয়শ্চৌরাঃ শূলমারোপ্য হতাঃ। চতু্র্থেন চিন্তিতং যৎ –
‘প্রত্যাসন্নেহপি মরণে রক্ষোপায়ো বিধীয়তে।
উপায়ে সফলে রক্ষা নিষ্ফলে নাধিকং মৃতেঃ।।’
অপি চ—
‘ব্যধিনা পীড্যমানোহপি মার্যমাণোহপি ভূভুজা।
প্রত্যায়াতি যমদ্বারাৎ প্রতীকারপরো নরঃ।।’
বাংলা অনুবাদ:– তারপর রাজার আদেশ অনুযায়ী ঘাতকপুরুষদের দ্বারা শূলে চড়িয়ে তিনজন চোরকে হত্যা করা হল। চতুর্থ চর চিন্তা করল—
‘মরণ উপস্থিত হলেও রক্ষা করার উপায় বের করতে হয়। উপায় সফল হলে রক্ষা পাওয়া যাবে। আর নিষ্ফল হলে মৃত্যুর অধিক তো কিছু ঘটবে না।’
আরও—
‘রোগের দ্বারা আক্রান্ত হলেও এবং রাজার দ্বারা মৃত্যুর কাছে গেলেও প্রতিকারপরায়ণ মানুষেরা যমের দরজা থেকে ফিরে আসে।’
দেবনাগরী হরফে:– चौर उवाच ‘रे रे घातकपुरुषाः । त्रयश्चौरा युस्माभिर्हता एव राजाज्ञया। मां राजसंनिधानं कृत्वा मारयत । यतोऽहमेकां महतीं विद्यां जानामि, मयि मृते सा विद्या अस्तं यास्यति। राजा तु तां विद्यां गृहीत्वा मां मारयतु। तेन विद्या मर्त्यलोके तिष्ठतु ।’
বাংলা হরফে:– চৌর উবাচ ‘রে রে ঘাতকপুরুষাঃ। ত্রয়শ্চরা যুস্মাভির্হতা এব রাজজ্ঞয়া। মাং রাজসংনিধানং কৃত্বা মারয়ত। যতোহহমেকাং মহতীং বিদ্যাং জানামি, ময়ি মৃতে সা বিদ্যা অস্তং যাস্যতি। রাজা তু তাং বিদ্যাং গৃহীত্বা মাং মারয়তু। তেন বিদ্যা মর্ত্যলোকে তিষ্ঠতু।’
বাংলা অনুবাদ:– চোরটি বলল, ‘ওহে ঘাতকপুরুষদের দল রাজার আদেশে তোমাদের দ্বারা তিনজন চোরকে হত্যা করা হয়েছে। আমাকে রাজার নিকটে নিয়ে গিয়ে হত্যা কর। যেহেতু আমি একটি মহতী বিদ্যা জানি, আমি মারা গেলে সেই বিদ্যাটি লোপ পেয়ে যাবে। রাজা কিন্তু সেই বিদ্যাটি গ্রহণ করে আমাকে মারুন। তাতে বিদ্যাটি মর্ত্যলোকে থাকুক।
দেবনাগরী হরফে:– घातका ऊचुः – ‘रे चौर पापपुरुषाधम ! वध्यस्थानमानीतोऽसि। किमपरं जीवितुमिच्छसि ? कां विद्यां जानासि ? कथं वा तवाधमस्य विद्या भूपालेन ग्रहीतव्या ?’
বাংলা হরফে:– ঘাতকাঃ উচুঃ – ‘রে চৌর পাপপুরুষাধম! বধ্যস্থানমানীতোহসি। কিমপরং জীবিতুমিচ্ছসি? কাং বিদ্যাং জানাসি? কথং বা তবাধমস্য বিদ্যা ভূপালেন গ্রহীতব্যা?’
বাংলা অনুবাদ:– ঘাতকপুরুষেরা বলল, ‘ওরে চোর, পাপীপুরুষের অধম ! বধ্যভূমিতে আনা হয়েছে। অন্যভাবে বাঁচার ইচ্ছা করিস? কি বিদ্যা জানিস? রাজা কেনই বা তোর মতো অধমের বিদ্যা গ্রহণ করবেন?
দেবনাগরী হরফে:– चौर उवाच – ‘रे घातकाः ! किं ब्रूथ ? राजकार्यवाधं कर्तुमिच्छ्थ ? यदि राज्ञा ज्ञातव्या विद्या, तदावश्यं ग्रहीतव्या महतीयं विद्या । किं च, विद्यावार्ताकथकेभ्यो युष्मभ्यं प्रसादः कर्तव्यः ।’
বাংলা হরফে:– চৌর উবাচ- ‘রে ঘাতকাঃ ! কিং ব্রূথ? রাজকার্যবাধং কর্তুমিচ্ছথ? যদি রাজ্ঞা জ্ঞাতব্যা বিদ্যা, তদাবশ্যং গ্রহীতব্যা মহতীয়ং বিদ্যা। কিং চ বিদ্যাবার্তাকথকেভ্যো যুষ্মভ্যং প্রসাদঃ কর্তব্যঃ।’
বাংলা অনুবাদ:– চোরটি বলল – ‘ওহে ঘাতকপুরুষদের দল তোরা কি বলছিস?রাজকার্যে বাধা প্রদান করতে ইচ্ছা করছিস? যদি রাজা এই বিদ্যাটি জানতে পারেন, তবে রাজা অবশ্যই এই মহতী বিদ্যাটি গ্রহণ করবেন। আরও এই বিদ্যার বার্তাকথনকারী হিসেবে তোমাদেরও পুরস্কৃত করবেন।’
দেবনাগরী হরফে:– ततस्तस्य चौरस्य वचनैः स्वामिकार्यानुरोधेन सा वार्ता तै राज्ञ निवेदिता। राजा च सकौतुकं चौरमाहूय पप्रच्छ ।
বাংলা হরফে:– ততস্তস্য চৌরস্য বচনৈঃ স্বামিকার্যানুরোধেন সা বার্তা তৈ রাজ্ঞ নিবেদিতা। রাজা চ সকৌতুকং চৌরমাহূয় পপ্রচ্ছ।
বাংলা অনুবাদ:– তারপর সেই চোরের কথা অনুযায়ী ও প্রভুর কাজের অনুরোধে সেই সংবাদটি রাজার কাছে নিবেদন করা হল। এবং রাজা অত্যন্ত কৌতূহলের সঙ্গে চোরকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন।
দেবনাগরী হরফে:– राजोवाच – ‘रे चौर ! कां विद्यां जानासि ?’ चौर उवाच ‘देव! सुवर्णकृषि जानामि’।’ राजोवाच -‘का परिपाटिः ?’ चौर उवाच- ‘देव ! सर्षपपरिमाणानि सुवर्णबीजानि कृत्वा भूमावुप्यन्ते, मासमात्रेण सर्षपसदृश एव कन्दल्यो भवन्ति । देवः प्रत्यक्षं पश्यतु।’ राजोवाच ‘चौर ! सत्यमेतत्?’ चौर उवाच ‘देवस्य पुरतः कस्यासत्यभाषणे शक्तिः? यदि मम वचनं व्यभिचरति, तदा मासान्ते ममाप्यन्तो भविष्यति ।’ राजोवाच – ‘भद्रम् । वप सुवर्णम् ।’
বাংলা হরফে:– রাজোবাচ – ‘ রে চৌর! কাং বিদ্যাং জানাসি? চৌর উবাচ – ‘দেব! সুবর্ণকৃষিং জানামি।’ রাজোবাচ – ‘কা পরিপাটিঃ?’ চৌর উবাচ – ‘দেব! সর্ষপরিমাণানি সুবর্ণবীজানি কৃত্বা ভূমাবুপ্যন্তে, মাসমাত্রেণ সর্ষপসদৃশ এব কন্দল্যো ভবন্তি। দেবঃ প্রত্যক্ষং পশ্যতু।’ রাজোবাচ – ‘চৌর! সত্যমেতৎ?’ চৌর উবাচ – ‘দেবস্য পুরতঃ কস্যাসত্যভাষণে শক্তিঃ?’ যদি মম বচনং ব্যভিচরতি, তদা মাসান্তে মমাপ্যন্তো ভবিষ্যতি। রাজোবাচ – ‘ ভদ্রম্! বপ সুবর্ণম্।’
বাংলা অনুবাদ:– রাজা বললেন- ‘ওরে চোর! কি বিদ্যা জানিস?’ চোর বলল- ‘প্রভু, সোনার চাষ জানি।’ রাজা বললেন- ‘কি পদ্ধতি?’ চোরটি বলল- ‘মহারাজ সরষে বীজের মতো সোনার বীজ তৈরি করে মাটিতে বুনতে হবে। একমাসের মধ্যেই সরষের মতোই অঙ্কুর হবে। প্রভু আপনি নিজের চোখে প্রত্যক্ষ করুণ।’ রাজাবললেন- ‘ওরে চোর, এটা কি সত্যি?’ চোরটি বলল- ‘মহারাজের সামনে মিথ্যা কথা বলার সাধ্য কর আছে। যদি আমার কথা মিথ্যা হয়, তবে একমাস পরে আমারও মৃত্যু হবে।’ রাজা বললেন- ‘ভালো, সোনা বপন কর।’
দেবনাগরী হরফে:– ततश्चौरः सुवर्णं दाहयित्वा सर्षपमात्राणि बीजानि कृत्वा राजान्तः पुरक्रीडासरसस्तटे परमनिगूढस्थाने भूपरिष्कारं कृत्वा बभाषे ‘देव! क्षेत्रबीजे संपन्ने। वप्ता कश्चिद् दीयताम्।’ राजोवाच – ‘त्वमेव किं न वपसि ?”
বাংলা হরফে:– ততশ্চৌরঃ সুবর্ণং দাহয়িত্বা সর্ষপমাত্রাণি বীজানি কৃত্বা রাজান্তঃপুর ক্রীড়াসরস্তটে পরমনিগূঢ়স্থানে ভূপরিস্কারং কৃত্বা বভাষে – ‘দেব! ক্ষেত্রবীজে সংপন্নে। বপ্ত্বা কশ্চিদ্ দীয়তাম্।’ রাজোবাচ – ‘ত্বমেব কিং ন বপসি?’
বাংলা অনুবাদ:– তারপর চোরটি সোনা পুড়িয়ে সরষে বীজের মতো বীজ তৈরি করে রাজ অন্তঃপুরের ক্রীড়াসরোবরের তটে অত্যন্ত গোপন স্থানে ভূমি পরিষ্কার করে বলল- ‘প্রভু! ক্ষেত্র এবং বীজ তৈরি হয়ে গেছে। কোনো একজন বপনকারী দেন।’ রাজা বললেন- ‘তুমিই বপন করছ না কেন?’
দেবনাগরী হরফে:– चौर उवाच – ‘यदि सुवर्णवपने ममैवाधिकारो भवेत्, तदा अनया विद्यया किमहं दुःखी भवामि ? किं तु सुवर्णवपने चौरस्याधिकारो नास्ति । येन कदापि किमपि न चोरितम्, स वपतु। देव एव किं न वपति?’
বাংলা হরফে:– চৌর উবাচ – ‘যদি সুবর্ণবপনে মমৈবাধিকারো ভবেৎ, তদা অনয়া বিদ্যয়া কিমহং দুঃখী ভবামি? কিং তু সুবর্ণবপনে চৌরস্যাধিকারো নাস্তি। যেন কদাপি কিমপি ন চোরিতম্, স বপতু। দেব এব কিং ন বপতি?’
राजोवाच – ‘मया चारणेभ्यो दातुं तातचरणानां धनं चोरितम्।’ चौर उवाच ‘तर्हि मन्त्रिणो वपन्तु।’ मन्त्रिण ऊचुः ‘वयं राजोपजीविनः कथमस्तेयिनो भवामः?’ चौर उवाच ‘तर्हि धर्माधिकारी वपतु।’ धर्माध्यक्ष उवाच – ‘मयापि बाल्यदशायां मातुर्मोदकाश्चोरिताः।’ चौर उवाच – ‘यूयं सर्वेऽपि चौराः। कथमहमेको मारणीयोऽस्मि ?’ तच्चौरवचनं श्रुत्वा सर्वे सभासदो जहसुः । राजापि हास्यरसापनीतक्रोधो विहस्याह ‘रे चौर! न मारणीयोऽसि। हे मन्त्रिणः ! कुबुद्धिरपि बुद्धिमानयं चौरो हास्यरसप्रवीणश्च । ततो ममैव संनिधाने तिष्ठतु, प्रस्तावे मां हासयतु खेलयतु च।’ स चौरो राज्ञा स्वसंनिधाने धृतः ।
অনুরূপ পাঠ
SEMESTER – 3 এর অনুরূপ পাঠগুলি জানতে নিম্নের Link এ Click করো—