আত্রেয়ীবনদেবতাসংবাদঃ থেকে SAQ প্রশ্নোত্তর

আত্রেয়ীবনদেবতাসংবাদঃ থেকে SAQ প্রশ্নোত্তর দ্বাদশ শ্রেণীর SEMESTER – 4 পাঠ্য হিসেবে নির্দিষ্ট। এখান থেকে SAQ ধরণের প্রশ্ন আসবে। গদ্য, পদ্য ও নাটক মিলিয়ে পূর্ণমান 20 (2 X 3 + 2 X 2 + 5 X 2)।

সংস্কৃত নাট্যসাহিত্যে কবি কালিদাসের পরেই ‘শ্রীকণ্ঠ-পদ-লাঞ্ছন’ ভবভূতির স্থান। দেহরূপের অন্তরালে মানুষের মনোরাজ্যে শোক ও দুঃখের যে প্রচ্ছন্ন অবস্থা, তাকে অনুভূতির উষ্ণতায় দ্রবীভূত করে নাট্যধারায় উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে ভবভূতি অদ্বিতীয়। মহর্ষি বাল্মীকি রচিত রামায়ণ এবং পদ্মপুরাণের পাতলখণ্ড অবলম্বনে সাত অঙ্কে রচিত নাটক “উত্তররামচরিত “।

কবি পরিচিতি :- দক্ষিণাপথে বিদর্ভ অঞ্চলে পদ্মপুর নগর ভবভূতির পুরুষানুক্রমে বাসস্থান। নীলকন্ঠের ঔরসে ও জাতুকর্ণীর গর্ভে ভবভূতির জন্ম। তিনি ছিলেন ব্যাকরণ, মীমাংসা ও ন্যায়শাস্ত্রে অত্যন্ত সুপণ্ডিত। ভবভূতির ঊর্ধ্বতন পঞ্চম পুরুষ মহাকবি, পিতামহ ভট্টগোপাল। কৃষ্ণযজুর্বেদের তৈত্তিরীয় শাখা তাঁদের বংশানুক্রমিক চর্চার বিষয়। কাশ্যপ গোত্রের এই পণ্ডিত বংশের উপাধি নাম ছিল উদুম্বর।

কবি ভবভূতির প্রকৃত নাম নিয়ে বিতর্ক আছে। কেও বলেন তাঁর আসল বা পিতৃদত্ত নাম শ্রীকণ্ঠ। আবার ‘সাম্বা পুনাতু ভবভূতিঃ পবিত্রমূর্তিঃ’ শ্লোক রচনা করে কোনো এক রাজাকে সন্তুষ্ট করায় কবি ভবভূতি খ্যাতি লাভ করেন।

আত্রেয়ীবনদেবতাসংবাদঃ

আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ পাঠ্যাংশ টি বিষয়ে একনজরে কয়েকটি তথ্য।

পাঠ্যাংশের নামআত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ
রচনামহাকবি ভবভূতি
উৎস গ্রন্থ উত্তররামচরিত

আত্রেয়ীবনদেবতাসংবাদঃ SAQ প্রশ্নোত্তর

আত্রেয়ীবনদেবতাসংবাদঃ থেকে SAQ প্রশ্নোত্তর সমূহ সহজ ও সরল ভাষায় আলোচিত হয়েছে। প্রতিটি প্রশ্নের মান যেহেতু ২ থাকবে, তাই সেরকমই দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু প্রশ্নের মান ১ও আছে।

1) “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশের উৎস কী?
উত্তর :- “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশটি মহাকবি ভবভূতি রচিত ‘উত্তররামচরিত’ নামক নাট্যগ্রন্থের দ্বিতীয় অঙ্কের প্রারম্ভে বিষ্কম্ভকের নির্বাচিত অংশ।

2) “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশটি কোন্ গ্রন্থ থেকে গৃহীত হয়েছে? গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তর :- “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশটি “উত্তররামচরিত” গ্রন্থ থেকে গৃহীত হয়েছে। গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন মহাকবি ভবভূতি।

3) “উত্তররামচরিত” গ্রন্থের রচয়িতা কে? এর কোন্ অঙ্ক তোমাদের পাঠ্য?
উত্তর :- “উত্তররামচরিত” গ্রন্থের রচয়িতা মহাকবি ভবভূতি। এর দ্বিতীয় অঙ্ক আমাদের পাঠ্য।

4) দ্বিতীয় অঙ্কের কবি নির্দিষ্ট নাম কী? দ্বিতীয় অঙ্কের বিষ্কম্ভকে কোন্ সময়ের বৃত্তান্ত আছে?
উত্তর :- দ্বিতীয় অঙ্কের কবি নির্দিষ্ট নাম হলো ‘পঞ্চবটীপ্রবেশ’। দ্বিতীয় অঙ্কের বিষ্কম্ভকে সীতা পরিত্যাগ থেকে বড়ো বছর পর্যন্ত সময়ের বৃত্তান্ত আছে।

5) “উত্তররামচরিত” কি ধরনের কাব্য? “উত্তররামচরিত” গ্রন্থের উৎস কি?
উত্তর :- “উত্তররামচরিত” দৃশ্যকাব্য বা নাটক। “উত্তররামচরিত” গ্রন্থের উৎস হলো রামায়ণ।

6) “উত্তররামচরিত” কি ধরনের দৃশ্যকাব্য? এই নাটকে শ্রীরামের কোন্ সময়ের ঘটনা বর্ণিত হয়েছে?
উত্তর :- “উত্তররামচরিত” বিয়োগান্তক দৃশ্যকাব্য। এই নাটকে শ্রীরামের উত্তরার্ধের কথা বর্ণিত হয়েছে।

7) রামায়ণ কার লেখা ও কয় কাণ্ডে রচিত?
উত্তর :- রামায়ণ আদিকবি বাল্মীকির লেখা। রামায়ণ সাত কাণ্ডে রচিত।

8) বাল্মীকির পিতা-মাতার নাম কি?
উত্তর :- আদিকবি বাল্মীকির পিতার নাম হলো চ্যবন বা প্রচেতা ও মাতার নাম হলো সুকন্যা।

9) রামায়ণ কোন্ ছন্দে রচিত? কাকে ‘প্রাচেতস্’ বলা হয়েছে?
উত্তর :- রামায়ণ অনুষ্টুপ্ ছন্দে রচিত। আদিকবি বাল্মীকিকে ‘প্রাচেতস্’ বলা হয়েছে।

10) “উত্তররামচরিত” নাটকটিতে কয়টি অঙ্ক আছে? এই নাটকের মুখ্য রস কি?
উত্তর :- “উত্তররামচরিত” নাটকটিতে সাতটি অঙ্ক আছে। এই নাটকের মুখ্য রস হলো করুণ।

11) “कां पुनरत्रभवतीमवगच्छामि?” কথাটি কে কাকে বলেছে? ‘पुनरत्रभवतीमवगच्छामि’ পদটির সন্ধি বিচ্ছেদ করো।
উত্তর :- আলোচ্য কথাটি বনদেবতা সদ্য আগত তাপসীকে বলেছেন।

‘পুনরত্রভবতীমবগচ্ছামি’ পদটির সন্ধি বিচ্ছেদ করলে হবে পুনঃ + অত্রভবতীম্ + অবগচ্ছামি।

12) আত্রেয়ী কে ছিলেন? তিনি কোন্ আশ্রম থেকে কোথায় এসেছেন?
উত্তর :- আত্রেয়ী মহর্ষি বাল্মীকির শিষ্যা ছিলেন। তিনি বাল্মীকির আশ্রম থেকে অগস্ত্য মুনির আশ্রমে এসেছেন।

13) বনদেবতা কে ছিলেন? তাঁর নাম কি?
উত্তর :- বনদেবতা দন্ডকারণ্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী ও সীতার প্রিয়সখী ছিলেন। তাঁর নাম ছিল বাসন্তী।

14) অগস্ত্য মুনির আশ্রম কোথায় অবস্থিত? অগস্ত্যাশ্রমে যাওয়ার জন্য বনদেবী কেমন দিকনির্দেশ করেছিলেন?
উত্তর :- অগস্ত্য মুনির আশ্রম দন্ডকারণ্যে অবস্থিত।

বনদেবী বাসন্তী অগস্ত্যাশ্রমে যাওয়ার জন্য আত্রেয়ীকে দিকনির্দেশ করেছেন পঞ্চবটীতে প্রবেশ করে গোদাবরী নদীর দিয়ে যেতে বলেছেন।

15) আত্রেয়ী অগস্ত্য মুনির আশ্রমে কেন এসেছেন?
উত্তর :- অগস্ত্য মুনির আশ্রমে অগস্ত্য প্রভৃতি অনেক বেদজ্ঞ বাস করেন। তাঁদের কাছ থেকে বেদান্তবিদ্যা লাভ করতে আত্রেয়ী এখানে এসেছেন।

16) “अपि तयोर्नामसंज्ञानमस्ति?” কথাটি কে কাকে বলেছে? কাদের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর :- আলোচ্য কথাটি বনদেবতা সদ্য আগত তাপসীকে বলেছেন। লব ও কুশের কথা বলা হয়েছে।

17) “इत्येष दीर्घप्रवासोऽङ्गीकृतः” কথাটি কে কাকে বলেছে? কেন বলেছেন?
উত্তর :- আলোচ্য কথাটি আত্রেয়ী বনদেবতাকে বলেছেন। বাল্মীকির তপোবনে অধ্যয়নের খুব বাধা সেকারণে তিনি একথা বলেছেন।

18) শ্রীরাম কাকে কী কারণে ত্যাগ করেন?
উত্তর :- শ্রীরাম প্রজাদের মঙ্গলের জন্য সীতাকে ত্যাগ করেন

19) শ্রীরামের কয় পুত্র ছিল? তাদের নাম উল্লেখ করো।
উত্তর :- শ্রীরামের দুই পুত্র ছিল। তাদের নাম হলো লব ও কুশ।

20) লব ও কুশ নামক বালক দুটিকে কে বাল্মীকির হাতে সমর্পণ করেন? বালক দুটি সকলের মনে কি প্রভাব বিস্তার করে?
উত্তর :- লব ও কুশ নামক বালক দুটিকে কোনো এক বিশেষ দেবতা বাল্মীকির হাতে সমর্পণ করেন। বালক দুটি সকল স্থাবর ও জঙ্গমাত্মক প্রাণীদের অন্তরে নিজের কাজের দ্বারা প্রভাব বিস্তার করে।

21) কে লব ও কুশের চূড়াকর্ম করেন?
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকি লব ও কুশের চূড়াকর্ম করেন।

22) “कीदृशः प्रभावः” কাদের প্রভাবের কথা বলা হয়েছে? প্রভাবটি উল্লেখ করো।
উত্তর :- এখানে লব ও কুশের প্রভাবের কথা বলা হয়েছে।

লব ও কুশের প্রয়োগ ও সংহার মন্ত্রযুক্ত জৃম্ভকাস্ত্রসমূহ জন্মকাল থেকে নিষ্পন্ন।

23) ‘ত্রয়ীবিদ্যা’ কি?
উত্তর :- ঋক্, সাম ও যজুঃ — এই তিন বিদ্যাকে ত্রয়ীবিদ্যা বলে।

24) লব ও কুশের কতবছর বয়সে কোন্ মতে উপনয়ন দেওয়া হয়?
উত্তর :- গর্ভ থেকে একাদশ বৎসরে ক্ষত্রিয়চিত বিধিমতে উপনয়ন দেওয়া হয়।

25) মহর্ষি বাল্মীকি কখন কোথায় স্নানের জন্য যাচ্ছিলেন?
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকি মধ্যাহ্নকালীন স্নানের জন্য তমসা নদীতে যাচ্ছিলেন।

26) মহর্ষি বাল্মীকি তমসা নদীতে যাওয়ার সময় কি দেখলেন?
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকি তমসা নদীতে যাওয়ার সময় কামকেলিতে লিপ্ত ক্রৌঞ্চ পক্ষিযুগলের একটি পুরুষ ক্রৌঞ্চকে ব্যাধকর্তৃক বধ্য অবস্থায় দেখলেন।

27) মহর্ষি বাল্মীকি কাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন? কেন?
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকি ব্যাধকে অভিশাপ দিয়েছিলেন। কারণ কামকেলিতে লিপ্ত ক্রৌঞ্চ পক্ষিযুগলের একটি পুরুষ ক্রৌঞ্চকে ব্যাধ হত্যা করেছিলেন।

28) মহর্ষি বাল্মীকি ব্যাধকে অভিশাপ দিয়ে কি বলেছিলেন?
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকি ব্যাধকে অভিশাপ দিয়ে বলেছিলেন, ‘ওরে নিষাদ, তুমি চিরকাল প্রতিষ্ঠা লাভ করবে না, যেহেতু ক্রৌঞ্চযুগলের মধ্যে কামমোহিত ক্রৌঞ্চটিকে হত্যা করেছ।’

29) মহর্ষি বাল্মীকির অভিশাপ বানীটি লেখ। অভিশাপ বানীটি কোন্ ছন্দে রচিত।
উত্তর :- মহর্ষি বাল্মীকির অভিশাপ বানীটি হলো

মা নিষাদ! প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতীঃ সমাঃ।
যত্ক্রৌঞ্চমিথুনাদেকমধীঃ কামমোহিতম্।।

অভিশাপ বানীটি অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত।

30) গুরু কাকে কী দান করেন? তিনি কী উৎপন্ন বা বিনাশ করতে পারেন না ?
উত্তর :- গুরু যেমন প্রাজ্ঞ শিষ্যকে, তেমনি জড়ধী শিষ্যকে বিদ্যা দান করেন।

তিনি কারও নৈসর্গিক বোধশক্তির জন্ম দেন না বা বিনাশ করেন না।

31) কে প্রতিবিম্ব গ্রহণ করতে সমর্থ হয়, কারা সমর্থ হয় না?
উত্তর :- নির্মল চন্দ্রকান্তাদি মণি প্রতিবিম্ব গ্রহণে সমর্থ হয়, কিন্তু মৃত্তিকাস্তুপ সমর্থ হয় না।

32) তোমার পাঠ্য নাট্যাংশে মঞ্চে কোন্ কোন্ নারীচরিত্র উপস্থিত হয়েছে?
উত্তর :- আমার পাঠ্য “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশে মঞ্চে দুটি নারীচরিত্র উপস্থিত হয়েছে। আত্রেয়ী এবং বনদেবতা বাসন্তী।

33) তোমার পাঠ্য নাট্যাংশে কোন্ কোন্ কেবল নামেই উল্লিখিত হয়েছে?
উত্তর :- আমার পাঠ্য “আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ” নাট্যাংশে কেবল নামেই উল্লিখিত চরিত্রগুলি হলো- মহর্ষি বাল্মীকি, অগস্ত্য মুনি, লব-কুশ, সীতা, রামচন্দ্র, বশিষ্ঠ, ব্রহ্মা প্রমূখ।

34) “हा वत्से जानकि” উক্তিটি কার? জানকি কে?
উত্তর :- আলোচ্য উক্তিটির বক্তা তাপসী আত্রেয়ী। ‘জানকি’ হলেন জনক দুহিতা সীতা।

35) “हा रामभद्र” উক্তিটি কার? কাকে ‘রামভদ্র’ বলা হয়েছে?
উত্তর :- আলোচ্য উক্তিটির বক্তা বনদেবতা বাসন্তী। এখানে ‘রামভদ্র’ পদের দ্বারা রামচন্দ্রকে বোঝানো হয়েছে।

36) কাকে অপবাদযুক্তা বলা হয়েছে? কারা তাকে অপবাদ দিয়েছিল?
উত্তর :- সীতাকে অপবাদযুক্তা বলা হয়েছে। অযোধ্যার নগরবাসীগণ তাকে অপবাদ দিয়েছিল।

37) সীতাকে পরিত্যাগ করার পর রামচন্দ্র কোন্ যজ্ঞ করেছিলেন? সেই যজ্ঞে সহধর্মিণীরূপে কাকে রেখেছিলেন?
উত্তর :- সীতাকে পরিত্যাগ করার পর রামচন্দ্র অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন? সেই যজ্ঞে সীতার স্বর্ণময়ী মূর্তিকে সহধর্মিণীরূপে রেখেছিলেন।

38) সীতাকে পরিত্যাগ করার সময় গুরুজনেরা কোথায় ছিলেন? পাঠ্যাংশে কোন্ কোন্ গুরুজনের কথা উল্লেখ আছে?
উত্তর :- সীতাকে পরিত্যাগ করার সময় গুরুজনেরা ঋষ্যশৃঙ্গের যজ্ঞে উপস্থিত ছিলেন। পাঠ্যাংশে কুলগুরু বশিষ্ঠ ও তাঁর স্ত্রী অরুন্ধতী, রাজমাতাগণ প্রমূখ গুরুজনের কথা উল্লেখ আছে।

39) রামচন্দ্র কোন্ সুযোগে সীতাকে পরিত্যাগ করেন?
উত্তর :- ভগবান বশিষ্ঠ, অরুন্ধতী ও রাজমাতারা ঋষ্যশৃঙ্গের যজ্ঞে ব্যস্ত থাকাকালে রামচন্দ্র সীতাকে পরিত্যাগ করেন।

40) ঋষ্যশৃঙ্গ কে? পাঠ্যে তাঁর কত বার্ষিক যজ্ঞের উল্লেখ আছে?
উত্তর :- ঋষ্যশৃঙ্গ হলেন দশরথ কন্যা শান্তার পতি। পাঠ্যে তাঁর দ্বাদশবার্ষিক যজ্ঞের উল্লেখ আছে।

41) আত্রেয়ীর মতে মেধাবী ও জড়বুদ্ধি শিক্ষার্থীর মধ্যে পার্থক্য কিভাবে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর :- সূর্যের আলো নির্মল চন্দ্রকান্তাদি মণিতে প্রতিফলিত হয়, মৃত্তিকাস্তুপ নয়। তেমনি বিদ্যা প্রতিভাবানকে পূর্ণ করে, জড়বুদ্ধি শিক্ষার্থীকে নয়।

42) “आकस्मिकप्रत्यवभासां देवीं वाचमानुष्टुभेन छन्दसा परिणतामभ्युदैरयत्” কথাটি কে বলেছে? কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর :- আলোচ্য কথাটি আত্রেয়ী বলেছেন। ক্রৌঞ্চবিয়োগে দুঃখিত বাল্মীকির মুখ থেকে নিজের থেকেই প্রথম শ্লোক উচ্চারিত হয়েছিল।

অনুরূপ পাঠ

আত্রেয়ী-বনদেবতা-সংবাদঃ থেকে SAQ প্রশ্ন ও উত্তর এর মতো SEMESTER – 4 এর অনুরূপ পাঠগুলি জানতে নিম্নের Link এ Click করে জেনে নাও

Leave a Comment